জৈব রসায়ন
Organic Chemistry
কার্বণ শিকল দ্বারা গঠিত বিভিন্ন যৌগের রসায়নকে জৈব রসায়ন বলে । অন্যভাবে বলা যায় যে, রসায়নের যে শাখায় হাইড্রোকার্বন ও হাইড্রোকার্বনের বিভিন্ন জাতক সমন্ধে আলোচনা করা হয়, তাকে জৈব রসায়ন বলে। হাইড্রোজেন ও কার্বন দ্বারা গঠিত দ্বিমৌল যৌগসমূহকে হাইড্রোকার্বন বলে । জৈব যৌগ বলতে হাইড্রোকার্বন এবং হাইড্রোকার্বন থেকে উদ্ভুত যৌগসমূহকে বুঝায় । ফেডারিক উহলারকে জৈব রসায়নের জনক বলা হয় । জৈব যৌগে কার্বন মৗলটি অবশ্যই থাকবে। জৈব বস্তুর সম্পূর্ণ দহনে কার্বন-ডাই-অক্সাইড এবং অসম্পূর্ণ দহনে কার্বন মনোক্সাইড উৎপন্ন হয়। কার্বন শিকলের প্রকতি অনুযায়ী জৈব যৌগসমূহকে প্রধানত দুইটি ভাগে ভাগ করা যায় । যথা-অ্যালিফেটিক যৌগ এবং অ্যারোমেটিক যৌগ।
অপরিশোধিত তেল
ক্লিংকার
এমোনিয়া
মিথেন গ্যাস
নাইট্রোজেন
হিলিয়াম
নিয়ন
অক্সিজেন
জৈব রসায়ন
Organic Chemistry
কার্বণ শিকল দ্বারা গঠিত বিভিন্ন যৌগের রসায়নকে জৈব রসায়ন বলে । অন্যভাবে বলা যায় যে, রসায়নের যে শাখায় হাইড্রোকার্বন ও হাইড্রোকার্বনের বিভিন্ন জাতক সমন্ধে আলোচনা করা হয়, তাকে জৈব রসায়ন বলে। হাইড্রোজেন ও কার্বন দ্বারা গঠিত দ্বিমৌল যৌগসমূহকে হাইড্রোকার্বন বলে । জৈব যৌগ বলতে হাইড্রোকার্বন এবং হাইড্রোকার্বন থেকে উদ্ভুত যৌগসমূহকে বুঝায় । ফেডারিক উহলারকে জৈব রসায়নের জনক বলা হয় । জৈব যৌগে কার্বন মৗলটি অবশ্যই থাকবে। জৈব বস্তুর সম্পূর্ণ দহনে কার্বন-ডাই-অক্সাইড এবং অসম্পূর্ণ দহনে কার্বন মনোক্সাইড উৎপন্ন হয়। কার্বন শিকলের প্রকতি অনুযায়ী জৈব যৌগসমূহকে প্রধানত দুইটি ভাগে ভাগ করা যায় । যথা-অ্যালিফেটিক যৌগ এবং অ্যারোমেটিক যৌগ।
অ্যালিফেটিক যৌগসমূহকে তিনটি শ্রেণীতে ভাগ করা যায় যথা-
ক) অ্যালকেন: হাইড্রোজেন ও কার্বন পরমাণু দ্বারা গঠিত একক বন্ধনে আবদ্ধ যৌগসমূহকে অ্যালকেন বলে। অ্যালকেনের সাধারণ সংকেত CnH2n+2। যেমন- মিথেন (CH4), ইথেন (CH3-CH3), প্রোপেন (CH3-CH2- CH3) ইত্যাদি।
খ) অ্যালকিন: হাইড্রোজেন ও কার্বন পরমাণু দ্বারা গঠিত দ্বি বন্ধনে আবদ্ধ যৌগসমূহকে অ্যালকিন বলে। অ্যালকেনসমূহের সাধারণ সংকেত CnH2n। যেমন- ইথিন (CH2=CH2), প্রোপিন (CH2= CH- CH2) ইত্যাদি।
গ) অ্যালকাইন: হাইড্রোজেন ও কার্বন পরমাণু দ্বারা গঠিত ত্রি বন্ধনে আবদ্ধ যৌগসমূহকে অ্যালকাইন বলে। অ্যালকাইনসমূহের সাধারণ সংকেত CnH2n+2। যেমন- ইথাইন (CH = CH), প্রোপাইন (CH = C-CH3) ইত্যাদি।
বিভিন্ন খাদ্যে উপস্থিত জৈব এসিড।